রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর শৈশব এবং কর্মজীবনের কাহিনী

67880566_352638918974596_2519546509032663969_n

সূত্রঃ- www . instagram . com/p/B1jog2Jn_wr/

Biography
নামরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ছদ্মনামভানুসিংহ
পেশাকবি, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ, গল্পকার
জন্মতারিখ৭ই মে ১৮৬১
জন্মস্থানকলকাতা জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি
জাতীয়indian
রাশিচক্রবৃষরাশি
পরিবার ও আত্মীয়স্বজন
পিতাদেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
মাসারদাসুন্দরী দেবী
ভাইদ্বিজেন্দ্রনাথ,জ্যোতিন্দ্রনাথ ,সত্যেন্দ্রনাথ
বোনস্বর্ণকুমারী দেবী
স্ত্রীমৃণালিনী দেবী
শিক্ষা ও স্কুল, কলেজ
বিদ্যালয়ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্ম্যাল স্কুল, বেঙ্গল অ্যাকাডেমি এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট
কলেজকলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ
প্রথম কাব্যগ্রন্থকবিকাহিনী
পুরস্কারনোবেল পুরস্কার
মৃত্যুর তারিখ
৭ ই আগস্ট, ১৯৪১
মৃত্যুর স্থানকলকাতা, জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি
অন্যান্য
আয়Not available
টুইটারNot available
ফেসবুকNot available
ইন্সটাগ্রামNot available

70694854_541880853263866_7980659929924044264_n

সূত্রঃ- www . instagram . com/p/B3rtsYTnWww/

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন বিশ্বখ্যাত কবি, সাহিত্যিক ও দার্শনিক। তিনি এমন একজন ভারতীয় সাহিত্যিক যিনি নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন। বিশ্বকবি নামে বিখ্যাত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্য ও সংগীতকে নতুন দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। তিনি বাংলা সাহিত্যে এক নতুন ধরণের কবিতা এবং গদ্য ও প্রভাষক ভাষা ব্যবহার করেছিলেন। এটি বাংলা সাহিত্যকে শাস্ত্রীয় সংস্কৃত প্রভাব থেকে মুক্তি দিয়েছে। তিনি বিশ্বের একমাত্র কবি , যার রচনাগুলি দুটি দেশের জাতীয় সংগীত – ভারতের জাতীয় সংগীত ‘জন গণ মন’ এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’।

তার বয়স যখন মাত্র চার বছর ছিল তিনি তার প্রথম কবিতা লিখেছিলেন। ১৬ বছর বয়সে ‘ভানুসিংহ’ ডাকনাম সহ তাঁর কবিতাও প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি তীব্র জাতীয়তাবাদী ছিলেন এবং ব্রিটিশ রাজ্যের নিন্দা করেছিলেন এবং দেশের স্বাধীনতার  জন্য এমনকি  জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি নাইট উপাধি ত্যাগ করেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনীঃ 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শৈশব জীবনঃ

73111940_158762981899318_9098738636464826003_n

সূত্রঃ- www . instagram . com/p/B3pXCSlA6A4/

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালে ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মা সারদা সুন্দরী দেবী। তিনি যখন ছোট ছিলেন তার বাবা মারা গিয়েছিলেন। তার বাবা প্রায়শই ভ্রমণ করতে ভালোবাসতেন। তাই তিনি ছোট থেকে বাড়ির ভৃত্যদের কাছে লালন পালন হয়েছেন।

তার বাড়ির পরিবেশ স্কুলের চেয়ে কম কিছু ছিল না। তার  জ্যেষ্ঠভ্রাতা  দ্বিজেন্দ্রনাথ ছিলেন দার্শনিক ও কবি। তার দ্বিতীয় ভাই সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরই প্রথম ভারতীয় যিনি ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেছিলেন।  তার আরেক ভাই জ্যোতিন্দ্রনাথ ছিলেন একজন সংগীতশিল্পী ও নাট্যকার। তার বোন স্বর্ণকুমারী দেবী ছিলেন একজন কবি ও উপন্যাস।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোটবেলায় বিদ্যালয়ের শিক্ষা অর্জন করতে চাইতেন না।  তাই তিনি বাড়িতেই শিক্ষক রেখে পড়াশুনো করেছিলেন। তিনি প্রায়শই পরিবারের সদস্যদের সাথে পারিবারিক এস্টেটে ঘোরাঘুরি করতেন। তার ভাই তাকে সাঁতার, ওয়ার্কআউট, জুডো এবং কুস্তি শেখাতেন। এছাড়াও তিনি অঙ্কন, শারীরবৃত্ত, ইতিহাস, ভূগোল, সাহিত্য, গণিত, সংস্কৃত এবং ইংরেজিও শিখেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ আনুষ্ঠানিক পড়াশুনো এতোটাই আগ্রহ কম ছিল যে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে তিনি মাত্র একদিন গিয়েছিলেন।

এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্কুলে ভর্তি হয়েছেন তবে কোথাও তিনি বেশিদিন টিকতে পারেনি। যেমন ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্ম্যাল স্কুল, বেঙ্গল অ্যাকাডেমি এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট ইত্যাদি নামীদামী স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন। আসলে তিনি বদ্ধ চার দেওয়ালের পরিবেশে পড়াশুনো করতে কোনদিনই পছন্দ করতেন না বরং তিনি বাড়ির খোলা পরিবেশে পড়াশুনো করতে আগ্রহী ছিলেন।

তার উপনয়ন অনুষ্ঠানের পর তিনি তার বাবার সঙ্গে ভারত সফরে গিয়েছিলেন। তিনি হিমালয়ের পর্যটন কেন্দ্র ডালহৌসিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তার আগে তিনি শান্তিনিকেতন এবং অমৃতসরে গিয়েছিলেন। ডালহৌসিতে তিনি ইতিহাস, জ্যোতির্বিজ্ঞান, আধুনিক বিজ্ঞান, সংস্কৃত, জীবনী অধ্যয়ন করেছিলেন এবং কালিদাসের কবিতা নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। তারপর তিনি কলকাতায় ফিরে আসেন এবং ১৮৭৭ সাল পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রচনা লিখেছিলেন।

তার বাবার ইচ্ছা ছিল তার ছেলে ব্যারিস্টার হবে। যার জন্য তাকে ১৮৮৮ সালে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়। লন্ডনে গিয়ে লো কলেজে ভর্তি হন। তবে কিছুদিন বাদে পড়াশুনো ছেড়ে দেন। তার পরিবর্তে তিনি শেক্সপিয়ার  এবং অন্যান্য বিখ্যাত কয়েকজন লেখকের রচনা অধ্যায়ন করে। ১৮৮০ সালে বাংলায় ফিরে আসেন। এবং ১৮৩৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ক্যারিয়ার জীবনঃ

70795442_599485723920602_1129179417618072939_n

সূত্রঃ- www . instagram . com/p/B3rV8wWgrbX/

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার বিয়ের পর  থেকে ১৯০১ সাল পর্যন্ত নিজেদের কুঠিবাড়ি  শিলাইদহ (বর্তমানে বাংলাদেশে) কাটিয়েছিলেন। ১৮৯৮ সালে তিনি তার স্ত্রী এবং পুত্রের সঙ্গে বসবাস শুরু করেন এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ান।

দূরদেশে ভ্রমণের সময় খুব কাছ থেকে গ্রামীণ এবং দরিদ্র মানুষের জীবনকে দেখেছেন। অবশেষে ১৮৯১ সাল থেকে ১৮৯৫ সালে পর্যন্ত তিনি গ্রামীণ বাংলার পটভূমির উপর ভিত্তি করে অনেক ছোট গল্প লিখেছিলেন।

১৯০১ সালে তিনি বোলপুরের  শান্তিনিকেতনে চলে আসেন এবং এখানে এসে বাবার  একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করে। এখানেই তার স্ত্রী এবং দুই সন্তান মারা যান। সেখানে পাঠ্য ভবন নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেই স্কুল ছিল একটি গাছ তলায় সম্পূর্ণ খোলা আকাশের নীচে। পরে সেই স্কুল আরও বড় করেন বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করেন। যা পরবর্তীকালে বিশ্বভারতী নামে প্রতিষ্ঠিত।

১৯১৩ সালে ১৪ ই নভেম্বর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। তার কয়েকটি রচনা এবং গীতাঞ্জলী কাব্য রচনার জন্য তাকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। ১৯১৫ সালে  ব্রিটিশ সরকার তাকে নাইট উপাধি দেন যা তিনি ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের  প্রতিবাদে ত্যাগ করেন।

১৯২২ সালে তিনি কৃষি অর্থনীতিবিদ লিওনার্ড আমহার্স্টের সাথে তার আশ্রমের কাছাকাছি গ্রামীণ পূর্ণনির্মাণ সংস্থান  প্রতিষ্ঠা করেন। পরে এর নামকরণ করা হয় শ্রীনিকেতন। জীবনের শেষ দশকে,  ঠাকুর সামাজিকভাবে খুব সক্রিয় ছিলেন। এই সময়ে ১৫ টি গদ্য এবং কবিতা লিখেছিলেন। তিনি এই সময়ে রচিত সাহিত্যের মাধ্যমে মানব জীবনের অনেক দিক স্পর্শ করেছিলেন। এই সময়ে তিনি বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কিত নিবন্ধগুলিও লিখেছিলেন।

অন্যান্য কিংবদন্তিদের সম্পর্কে জানতে নীচে ক্লিক করুনঃ

ভ্রমণঃ

১৮৭৮ সাল থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৩০ টি দেশে ভ্রমণ করেছিলেন। তার ভ্রমণের মূল উদ্দেশ্য ছিল তাঁর সাহিত্যকর্মগুলি যারা বাংলা বোঝেন না তাদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া।  বিখ্যাত ইংরেজী কবি উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদের একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন। ১৯৩২ সালে তার শেষ দেশ ভ্রমণ ছিল শ্রীলঙ্কা।

সাহিত্য এবং কাব্যঃ

বেশিরভাগ মানুষ তাকে কেবল কবি হিসাবেই জানেন তবে বাস্তবে এমনটা ছিল না। কবিতার পাশাপাশি তিনি লিখেছিলেন উপন্যাস, নিবন্ধ, ছোট গল্প, নাটক এবং হাজারো গান।

১৮৭৭ সালে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা প্রকাশিত করেছিলেন। ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী, মেঘনাদবধ এবং দুটি ছোট গল্প ভিখারিণী ও করুণা। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ছিল ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী।  ১৮৭৮ সালে তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ছিল ‘কবিকাহিনী’।

এছাড়াও সন্ধ্যাসংগীত নামে আরও একটি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছিলেন। যা নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ কবিতার অন্তর্গত। এর পর তিনি ১৮৯০ সাল থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছিলেন। যেমন- সোনার তরী, চিত্রা, কল্পনা, চৈতালি, নৈবেদ্য, ক্ষণিকা, গীতাঞ্জলী, খেয়া, বলাকা, গীতিমাল্য, গীতালি, শ্যামলী ইত্যাদি। এরমধ্যে গীতাঞ্জলী সুপরিচিত কাব্যগ্রন্থ যার জন্য তিনি নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।

পাশাপাশি তিনি জীবনীমূলক ও ভ্রমণ কাহিণী লেখাতেও দক্ষ ছিলেন। তার লেখা জনপ্রিয় কয়েকটি  জীবনস্মৃতি, ছেলেবেলা এবং আত্মপরিচয়।

সংগীত এবং শিল্পঃ  

একজন মহান কবি ও সাহিত্যিকের পাশাপাশি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কজন অসামান্য সুরকার ও চিত্রশিল্পী ছিলেন। তিনি প্রায় ২২৩০ টি গান লিখেছিলেন – এই গানগুলিকে রবীন্দ্র সংগীত বলা হয়। এটি বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ভারত ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতও এই রবীন্দ্র সংগীতের একটি অঙ্গ। ৬০ বছর বয়সে বিশ্বকবি অঙ্কন ও চিত্রকলার প্রতি আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছিলেন। তিনি বিভিন্ন শিল্পের স্টাইলকে তাঁর শিল্পে সংযুক্ত করেছিলেন।

রাজনৈতিক বিচারঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রাজনৈতিক মতামত খুব জটিল ছিল। তিনি ইউরোপের উপনিবেশবাদ সমালোচনা করেছিলেন এবং ভারতীয় জাতীয়তাবাদকে সমর্থন করেছিলেন। মানসী কাব্যগ্রন্থের কয়েকটি কবিতায় রাজনৈতিক এবং সামাজিক চিন্তাভাবনার পরিচয় পাওয়া যায়। একই সাথে তিনি স্বদেশী আন্দোলনের সমালোচনা করে বলেছিলেন যে আমাদের সাধারণ জনগণের বৌদ্ধিক বিকাশের প্রতি মনোনিবেশ করা উচিত – এভাবে আমরা স্বাধীনতার পথ সুগম করতে পারি। তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সমর্থনে অনেক গান লিখেছিলেন। ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ পরে ব্রিটিশদের দেওয়া নাইট উপাধি ত্যাগ করেন।

পুরস্কারঃ

69095268_134292744520153_7516160244893388534_n

সূত্রঃ- www . instagram . com/p/B2mifx8lxCk/

  • ১৯১৩ সালে ১৪ ই নভেম্বর গীতাঞ্জলীর জন্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
  • ১৯১৫ সালে নাইট উপাধি লাভ করেন।
  • ১৯৪০ সালে শান্তিনিকেতনে আয়োজিত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে ডক্টরেট অব লিটারেচার ভূষিত হন।

মহাপ্রয়াণঃ

52845391_1956237507819255_5008941545329920732_n

সূত্রঃ- www . instagram . com/p/BvEWo3MgeGN/

শেষ চার বছর তিনি শারীরিক অসুস্থতার সিকার হন। ১৯৩৭ সালে তিনি  অচৈতন্য হয়ে গিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থার সৃষ্টি হয়, তখন সেবার মাধ্যমে সেরে উঠলেও দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯৪১ সালে ৭ই আগস্ট জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সারকথাঃ

বাংলা সাহিত্য জগতের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

সচরাচর জিজ্ঞাস্য প্রশ্ন উত্তরঃ

প্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবে জন্মগ্রহণ করেন?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  ১৮৬১ সালে ৭ মে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

প্রঃ কবিগুরু কোথায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন?

উঃ কলকাতায় জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি।

প্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাবার নাম কি?

উঃ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

প্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মায়ের নাম কি?

উঃ সারদা সুন্দরী দেবী।

প্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবে নোবেল পুরস্কার পান?

উঃ ১৯১৩ সালে ১৪ ই নভেম্বর নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।

প্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কি?

উঃ কবিকাহিনী।

প্রঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবে মারা যান?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৪১ সালে ৭ই আগস্ট মারা গিয়েছিলেন।

1 Comment

Leave A Reply

Please enter your comment!
Please enter your name here