সূত্র :- i.ytimg . com
বায়োগ্রাফি/Biography | |
নাম | জিৎ মদনানী |
ডাক নাম | জিৎ |
পেশা | অভিনেতা |
বয়স | ৪১ বছর |
জন্মতারিখ | ৩০ শে নভেম্বর |
জন্মস্থান | কলকাতা |
জাতীয় | |
রাশিচক্র | ধনুরাশি |
জাতি | সিন্ধি |
শহর | কলকাতা |
ডেবিউ | সাথী |
পরিবার ও আত্মীয়স্বজন | |
পিতা | Not Known |
মা | Not Known |
ভাই | Not Known |
বোন | Not Known |
স্ত্রী | মোহনা রতলানী |
উচ্চতা, ওজন এবং শারীরিক পরিমাপ | |
সেন্টিমিটারে উচ্চতা | ১৮৩ সেন্টিমিটার |
মিটার উচ্চতা | ১.৮৩ মিটার |
ওজন | ৭৭ কেজি |
শারীরিক পরিমাপ | ৪২-৩২-১৪ |
বুকের আকার | ৪২ ইঞ্চ |
কোমরের মাপ | ৩২ ইঞ্চ |
বাইসেপ সাইজ | ১৪ ইঞ্চ |
চোখের রঙ | বাদামী |
চুলের রঙ | কালো |
অ্যাফেয়ার্স এবং বৈবাহিক অবস্থা | |
বৈবাহিক অবস্থা | বিবাহিত |
প্রেমিকা | বিবাহিত |
স্ত্রী | মোহনা রতলানী |
পুত্র | |
কন্যা | নবন্যা মদনানী |
শিক্ষা ও স্কুল, কলেজ | |
শিক্ষাগত যোগ্যতা | স্নাতক |
বিদ্যালয় | সেন্ট জোসেফ স্কুল |
কলেজ | এডুকেশন সোসাইটি কলেজ |
প্রিয় জিনিস | |
প্রিয় রঙ | কালো, নীল, সাদা |
প্রিয় অভিনেতা | Not Known |
প্রিয় অভিনেত্রী | Not Known |
পছন্দের খাবার | ভুনা খিচুরি, মিষ্টি, বাড়িতে বানানো খাবার। |
প্রিয় মিষ্টি | Not Known |
প্রিয় ফল | Not Known |
প্রিয় রেস্তোঁরা | Not Known |
শখ | শপিং, জিম, সিনেমা দেখা |
প্রিয় পরিচালক | Not Known |
প্রিয় সিনেমা | ভূতের ভবিষ্যৎ |
প্রিয় বই | Not Known |
প্রিয় কার্টুন | Not Known |
প্রিয় খেলাধুলা | ক্রিকেট |
প্রিয় ফুটবলার | Not Known |
প্রিয় গন্তব্য | Not Known |
অন্যান্য | |
আয় | Not Known |
টুইটার | |
ফেসবুক | |
ইন্সটাগ্রাম |
বাংলা চলচ্চিত্রের সুপারস্টার হলেন অভিনেতা জিৎ। তিনি জিৎ নামেই পরিচিত। তবে তার আসল নামটা অনেকেরই অজানা। টলিউড ইন্ডাস্ট্রি খ্যাতনামা অভিনেতা জিৎ এর আসল নাম জিতেন্দ্র মদনানী। অভিনয় জগতে খ্যাতি অর্জন করতে যদিও তার বেশি সময় লাগেনি। বলাই বাহুল্য প্রথম সিনেমার পর থেকেই তিনি প্রচুর ভক্তের মন জয় করে নিয়েছিলেন। কিন্তু তার ছোট থেকে বড় হওয়ার জীবনী আমরা অনেকই জানি না। তাই আজ এই নিবন্ধটিতে আপনাদের শোনাব জিতেন্দ্র মদনানী ওরফে অভিনেতা জিৎ এর জীবন কাহিনী। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কেমন ছিল অভিনেতা জিৎ জীবন।
Table of Contents
Table of Contents
অভিনেতা জিৎ এর জীবন কাহিনী (BIOGRAPHY ):
অভিনেতা জিৎ এর জীবনী – শৈশব জীবনঃ
সূত্র :- tellychakkar . com
১৯৭৮ সালে ৩০ শে নভেম্বর কলকাতায় এক সিন্ধি পরিবারে তার জন্ম হয়। অভিনেতা তার প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন সেন্ট জোসেফ স্কুল থেকে। এবং ন্যাশনাল হাই স্কুল উচ্চশিক্ষা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষা অর্জন করার পর ভবানীপুর এডুকেশন সোসাইটি কলেজ থেকে স্নাতক স্তরে ডিগ্রী অর্জন করার জন্য ভর্তি হন।
কলেজে স্নাতক স্তর অর্জন করার পর পরিবারের অন্তর্গত ব্যবসাগত কারণের জন্য পড়াশুনো বন্ধ করে দিতে হয়েছিল অভিনেতা জিৎ মদনানীকে। শৈশব থেকেই অভিনেতা জিৎ সিনেমার প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন। স্কুল পড়াশুনো চলাকালীন তার সৃজনশীলতা কাজ সম্পর্কে তিনি খুব উৎসাহী ছিলেন। কখনও কখনও তিনি বিখ্যাত অভিনেতাদের অভিনয় নকল করার চেষ্টা করতেন। সিনেমা জগতে প্রবেশ করার জন্য তার বন্ধু রাজেশ চৌধুরী তাকে উৎসাহ দিয়েছিলেন। এবং তিনি তার ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য চলচ্চিত্র জগতের কাজে যোগদান করেন।
You always don’t need a reason to smile…. Just smile, it unlocks the gateway to #hearts #WednesdayWisdom #WednesdayThoughts #BeYourself #goodvibes #staypositive pic.twitter.com/KsBLmcP3SO
— Jeet (@jeet30) September 4, 2019
অভিনেতা জিৎ এর জীবনী – ক্যারিয়ার জীবনঃ
চলচ্চিত্র জগতে তার প্রথম পদক্ষেপ ছিল মডেলিং। বিভিন্ন পত্রিকায় তাকে মডেলিং করতে দেখা যায়। এরপর টেলিভিশনের ধারাবাহিক অভিনয়ের মাধমে অভিনেতার যাত্রা শুরু হয়। এরপর তিনি মুম্বাইয়ে চলে গিয়েছিলেন। ২০০১ সালে কলকাতায় ফিরে আসেন। এবং তথ্যসুত্রে যানা যায় বিভিন্ন প্রযোজকদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। সেই সঙ্গে ওই সালেই তাকে তামিল সিনেমা “চন্দু” তে অভিনয় করতে দেখা যায়। কিন্তু তিনি যা আশা করেছিলেন সেই সাফল্য অর্জন করতে পারেন নি।
২০০২ সালে প্রথম বাংলা সিনেমা জগতে তিনি প্রবেশ করেন। কারণ সেই সালেই তার প্রথম বাংলা ছবি মুক্তি পায়। ২০০২ সালে হরনাথ চক্রবর্তীর পরিচালিত ” সাথী” সিনেমা তাকে অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী বিপরীতে অভিনয় করতে দেখা যায়। এই সিনেমার পর থেকেই তার ক্যারিয়ার জীবনে পথ চলা শুরু হয়ে যায়। ছবিটি বক্স অফিসে তুমুল সাড়া পেয়েছিল। তার অভিনয় প্রচুর প্রশংসিত হন। তাছাড়াও তার অভিনয় দ্রুত বাংলা সিনেমা প্রেমীদের হৃদয়ে এক বিশেষ স্থান করে দেয়। এই ছবিই তাকে বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে বিশেষ জায়গা করে দিয়েছিল। এই সিনেমাটির জন্য আনন্দলোক পত্রিকা থেকে সেরা অভিনেতার পুরস্কার অর্জন করেন।
সাথী ছবিটি প্রথমে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় অফার পান। কিন্তু অভিনেতা এই ছবি করতে রাজি না থাকায় অফারটি পেয়ে যান সেইসময় নবাগত অভিনেতা জিৎ এর কাছে। ছবিটি এখন অতীত হলেও আজও দর্শক এই ছবিটি দেখতে ভালোবাসে। সাথী সিনেমার জনপ্রিয় গান “ও বন্ধু তুমি শুনতে কি পাও” আজও মানুষের মনের অন্তরে। অনেকে তো স্বীকার করেন অভিনেতা জিৎ এর হাত ধরেই বাংলা জগতের হাল ফিরে আসে। এরপর একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করে টলিউডের এক নম্বর অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের পরের স্থান দখল করে নেন অভিনেতা জিৎ মদনানী। শুধু ভারতেই নয় বাংলাদেশেও জিৎ এর জনপ্রিয়তা প্রচুর।
Thanks Dear for the compliment.😊About Launch in Delhi/Gurgaon/ Any part of the world… Connect our Distribution and Marketing team.😊 https://t.co/DWgvOZYVyI
— Jeet (@jeet30) September 3, 2019
এরপর ওই সালেই মুক্তি পায় তার দ্বিতীয় সিনেমা রবি কিনাগী পরিচালিত “ চ্যাম্পিয়ন”। তার বিপরীতে সহঅভিনেত্রী ছিলেন ছিলেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। ছবিটি বক্স অফিসে মিশ্র সাফল্য অর্জন করে। ২০০৩ সালে ১৪ ই মার্চ অভিনেতা জিৎ এর আরেকটি মুক্তি প্রাপ্ত ছবি হরনাথ চক্রবর্তীর পরিচালিত নাটের গুরু। প্রথম এই সিনেমা তিনি অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিকের সঙ্গে জুটি বাঁধতে দেখা যায় অভিনেতা জিৎকে। বক্স অফিসে ভালো সাড়া পেয়েছিল ছবিটি এবং দ্বিতীয়বারের জন্য অভিনেতা প্রশংসা অর্জন করেছিলেন।
এরপর একের পর এক সিনেমা আমার মায়ের শপথ, সঙ্গী, আক্রোশ, প্রেমী, মস্তান সিনেমায় তাকে অভিনয় করতে দেখা যায়। সেই সময় অভিনেতা জিৎ এর নাম ছড়িয়ে পড়েছিল বাংলা চলচ্চিত্রের জগতে এবং সেই সময়ের এক নম্বর অভিনেতারদের মধ্যে তিনি অন্যতম ছিলেন।
- রণবীর সিং বায়োগ্রাফিঃ শৈশব, ওজন, উচ্চতা, প্রেমিকা, সফলতার কাহিনী
- বাল্য বয়স থেকে বিয়ের আসর কেমন ছিল অনুষ্কা শর্মার জীবনী?
- সুশান্ত সিং রাজপুতের বায়োগ্রাফিঃ সুশান্ত সিংয়ের সফলতার কাহিনী
- শাহরুখ খানের বায়োগ্রাফিঃজেনে নিন শাহরুখ খানের জীবনের গল্প
- আলিয়া ভাটের বায়োগ্রাফিঃ অভিনয় জগতে আলিয়া ভাটের জীবনের গল্প
- সারা আলি খানের জীবনীঃ ছোট থেকে বড় হওয়ার কাহিনী
২০০৪ সালে জিৎ এর মুক্তি প্রাপ্ত হিট সিনেমা বন্ধন। আবারও তাকে দেখা যায় কোয়েল মল্লিকের সঙ্গে জুটি বাঁধতে। এই সিনেমাটি বক্স অফিসে দুর্দান্ত সাফল্যের মুখ অর্জন করেছিল। জিৎ এবং কোয়েলের জুটি দর্শকের মন কেড়ে নেয়। এবং জিৎ এর অভিনয় সমালোচকদের কাছে প্রশংসিত ছিল। এই সিনেমাটির পর দর্শক আরও বেশি করে তাদের জুটি বেঁধে সিনেমার অপেক্ষায় থাকত। তাদের সেরা জুটির পুরস্কারও দেওয়া হয়েছিল।
এরপর ২০০৪-২০০৫ সালে তার মুক্তি প্রাপ্ত সিনেমা শক্তি এবং মানিক। তবে দুর্ভাগ্যবশত দুটি সিনেমাই তেমন সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। ২০০৫ সালে তার মুক্তি প্রাপ্ত সুপারহিট সিনেমা যুদ্ধ। অভিনেতা মিথুন চক্রবর্তী এবং অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিক সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে দেখা যায়। এই সিনেমাটি বক্স অফিসে ভালো সাফল্য অর্জন করেছিল। এবং তার অভিনয়ের জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন।
২০০৫ সালে জিৎ আরও একবার দর্শকের মন কেড়ে নেয়। এই বছর তার মুক্তিপ্রাপ্ত ব্লকবাস্টার সিনেমা শুভদৃষ্টি। আবারও কোয়েল মল্লিকের সঙ্গে জুটিতে দেখা যায়। প্রভাত রায়ের পরিচালিত পারিবারিক সিনেমা “শুভদৃষ্টি” বক্স অফিসে অসাধারন বাণিজ্যিক সাফল্য পায়।
ইতিমধ্যেই তার জনপ্রিয়তা শিখরে। ২০০৬ -২০১০ সাল পর্যন্ত অভিনেতা জিৎ এর মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা গুলি হল চোরে চোরে মাসতুতো ভাই, হিরো, সাথীহারা, প্রিয়তমা, ক্রান্তি, ঘাতক, বিধাতার লেখা, পিতৃভূমি, কৃষ্ণকান্তের উইল, জোর , পার্টনার, হাসি খুশি ক্লাব, সাত পাঁকে বাঁধা, নীল আকাশের চাঁদনী, ওয়ান্টেড, জোশ।
২০১০ সালে “দুই পৃথিবী” সিনেমায় অভিনেতা দেবের সঙ্গে জুটিতে তাকে দেখা যায়। এই প্রথমবারের জন্য দুই অভিনেতাকে একসঙ্গে দেখতে পান দর্শক। সিনেমাটি বক্স অফিসে ভালো সাফল্য অর্জন করে। পরে ফাইটার, শত্রু, হ্যালো মেমসাহেব তিনটি ছবিতে জিৎকে দেখা যায়।
এরপর একের পর এক হিট সিনেমা তিনি দর্শকদের দিয়েছেন। তার মধ্যে ২০১২ সালে ২০ ই জানুয়ারি নিজের প্রোডাকশনে কোয়েল মল্লিকের বিপরীতে তার ছবি ১০০% লাভ চূড়ান্ত সাফল্যে অর্জনের পর সফল প্রযোজক রূপে সমাদৃত হন। এবং সেই বছরই তার মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি আওয়ারা বক্স অফিসে সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়ে নতুন রেকর্ড তৈরি করে দেয়। সায়ন্তিকা ব্যানার্জী বিপরীতে তাকে পর্দা ভাগ করে নিতে দেখা যায়। এরপরেও দুটি হিট ছবি শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় এবং শুভশ্রী গাঙ্গুলীর বিপরীতে তাকে দেখতে পাওয়া যায় দিওয়ানা এবং বস ছবিতে।
মুম্বাইয়ের খ্যাতনামা পরিচালক নীরজ পান্ডের সংস্থা ফ্রাইডে ফিল্মওয়ার্ক্স এর সঙ্গে রয়েল বেঙ্গল টাইগার প্রযোজনা করেন যৌথভাবে। যদিও জিৎকে এই সিনেমায় অন্য ধরনের চরিত্রে দেখা গেছে। মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন আবীর চট্টোপাধ্যায়।
এরপরেও তিনি বহু সিনেমা করছেন এবং একাধিক পুরস্কার অর্জন করে নিয়েছেন ভিন্ন অভিনয়ের জন্য।
বচ্চন সিনেমা মুক্তি পাওয়ার আগে শোনা যায় জিৎ বলিউড এক নম্বর অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে দেখা করে তার আশীর্বাদ নিয়ে আসেন। এই ছবিতে জিৎকে অমিতাভ বচ্চনের ফ্যানের ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা যায়। এবং বক্স অফিসে সিনেমাটি ভালো সাফল্য অর্জন করে।
অভিনেতা জিৎ এর জীবনী – ব্যক্তিগত জীবনঃ
তথ্যসূত্রে শোনা যায়, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে অভিনেতা জিৎ এর কিছুদিন সম্পর্ক ছিল। যদিও সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। ২০০১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি একটি স্কুল শিক্ষক মোহনা রতলানীকে বিয়ে করেন। এবং বর্তমানে তাদের একটি কন্যা সন্তান আছে। কন্যার নাম নবন্যা মদনানী।
এই ছিল জিৎ এর জীবনী ছোট থেকে বড়ো হওয়ার গল্প। আশাকরব, আপনাদের এই নিবন্ধটি ভালো লাগবে। আরও ভালো ভালো তথ্য পেতে আমাদের অন্যান্য পেজগুলি অনুসরণ করুন।
সচরাচর জিজ্ঞাস্য প্রশ্ন উত্তরঃ
প্রঃ জিৎ এর আসল নাম কী?
উঃ অভিনেতা জিৎ এর পুরো নাম জিতেন্দ্র মদনানী।
প্রঃ জিৎ এর জন্ম তারিখ কবে?
উঃ জিৎ এর জন্ম তারিখ ৩০ শে নভেম্বর।
প্রঃ জিৎ এর প্রিয় খেলা কী?
উঃ জিৎ এর প্রিয় খেলা ক্রিকেট।
প্রঃ জিৎ এর স্ত্রীর নাম কী?
উঃ জিৎ এর স্ত্রীর নাম মোহনা রতলানী।
প্রঃ জিৎ এর মেয়ের নাম কী?
উঃ জিৎ এর মেয়ের নাম নবন্যা মদনানী।
সালমান খানের জীবনী চাই