পুরো নাম
|
সৌরভ গাঙ্গুলি |
জন্ম তারিখ
|
১৯৭২ সালে, ৮ ই জুলাই |
বয়স |
৪৭ বছর |
জন্ম স্থান
|
কলকাতা বেহালা |
পিতার নাম
|
চণ্ডীদাস গাঙ্গুলি |
মাতার নাম
|
নিরুপমা গাঙ্গুলি |
ভাইয়ের নাম
|
স্নেহাশীষ গাঙ্গুলি |
স্ত্রী/ প্রেমিকা
|
ডোনা গাঙ্গুলি |
কন্যার নাম |
সানা গাঙ্গুলি |
পেশা
|
ক্রিকেট |
স্কুল
|
কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স |
ব্যাটিংয়ের ধরন
|
বাঁহাতি ব্যাটসম্যান
|
শখ
|
গান শোনা, ফুটবল খেলা |
প্রিয় অভিনেতা
|
অমিতাভ বচ্চন এবং শাহরুখ খান |
প্রিয় অভিনেত্রী
|
ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন |
উচ্চতা
|
৫ ফুট ১১ ইঞ্চ |
ওজন |
৬৫ কেজি |
অ্যাওয়ার্ডস
|
অর্জুন অ্যাওয়ার্ডস এবং পদ্মশ্রী পুরস্কার |
প্রিয় খাবার
|
বিরিয়ানি, আলু পোস্ত, চিংড়ি মাছের মালাইকারি |
প্রিয় খেলা
|
ফুটবল |
সৌরভ গাঙ্গুলি একজন খ্যাতনামা ক্রিকেটার বা বলা যেতে পারে ভারতীয় প্রাক্তন অধিনায়ক। তিনি আমাদের বাঙালির গর্ব। এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যানকে চেনে না হয়তো এমন মানুষ বিরল। তিনি বিভিন্ন মানুষের কাছে ভিন্ন নামে পরিচিত। কেউ তাকে বলে বাংলার দাদা আবার কেউ তাকে বলে প্রিন্স অফ ক্যালকাটা, বেঙ্গল টাইগার, গড অফ অফসাইড। উত্থান পতন উভয়ে মিলিয়ে রয়েছে ভারতীয় প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলির জীবন। কেমন ছিল ক্রিকেটের দাদার জীবন? তাই এই আর্টিকেল থেকে সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী সম্পর্কে জেনে নিন।
সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী (BIOGRAPHY)
ভারতের সেরা ব্যাটসম্যান দের মধ্যে দাদা ( সৌরভ গাঙ্গুলি) অন্যতম ক্রিকেটার। অনেকেই তাকে ভারতীয় সেরা অধিনায়ক বলে থাকে। সৌরভ গাঙ্গুলি জীবনের কাহিনী বেশ আকর্ষণীয়। তার কর্মজীবন তাকে সবকিছু দিয়েছে। নীচের তালিকায় দাদার জীবনের বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
আরও পড়ুন । মহেন্দ্র সিং ধোনির জীবনী : ধোনির জীবনে অজানা কিছু কথা
সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী– শৈশব জীবনঃ
বাঙালির গর্ব সৌরভ গাঙ্গুলির জন্ম হয় ৮ ই জুলাই, ১৯৭২ সালে কলকাতার বেহালায়। বাবা চন্ডীদাস গাঙ্গুলি এবং মা নিরুপমা গাঙ্গুলি। তখনকার দিনে পশ্চিমবাংলার ক্রিকেট থেকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা বেশি ছিল। বাল্যবয়স থেকেই সৌরভ গাঙ্গুলি ফুটবল খেলতে খুব পছন্দ করতেন। পড়াশুনোর পাশাপাশি তার ফুটবল খেলার প্রতি ঝোঁক ছিল। কিন্তু তার বাবার স্বপ্ন ছিল সৌরভ গাঙ্গুলিকে ক্রিকেটার বানানোর।
সৌরভ গাঙ্গুলির একজন বড়ো দাদা ছিলেন, স্নেহাশীষ গাঙ্গুলি যিনি আসলে বাংলার ক্রিকেটার ছিলেন। আর তিনি তার ভাইকে ক্রিকেট খেলতে সাহায্য করে। সৌরভ গাঙ্গুলির বাবা দশ বছর বয়সে তাকে কলকাতার একটি নামি ক্রিকেট একাডেমীতে ভর্তি করে দেন।
কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট স্কুল থেকে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। এবং সেই স্কুলেরে ক্রিকেট একাডেমীতে তিনি ক্রিকেট খেলোয়াড় হিসাবে যোগদান করে।
আরও পড়ুন । সুশান্ত সিং রাজপুতের বায়োগ্রাফিঃ সুশান্ত সিংয়ের সফলতার কাহিনী
সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী – ক্যারিয়ার জীবনঃ
স্কুল জীবন শেষ হওয়ার পর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। তখন থেকেই তিনি তার দাদা স্নেহাশীষ গাঙ্গুলির সঙ্গে খেলাধুলো করতেন এবং ব্যবসার কৌশলও শিখেছিলেন। ওড়িশার আন্ডার- ১৫ দলের বিরুদ্ধে তিনি প্রথম সেঞ্চুরি করেন। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যানের ব্যাটিং সকলকে মুগ্ধ করে দেয় এবং তার নাম সারা জায়গায় চর্চিত হতে থাকে। যার দরুন তাকে সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলের ক্রিকেট একাডেমীতে অধিনায়ক পদে গ্রহণ করা হয়।
১৯৮৯ সালে সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনে বিশাল বড়ো পাওয়া ছিল। কারণ এই সময় তাকে বেঙ্গল টিমে খেলার জন্য ডাকা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই সালেই তার দাদাকে বেঙ্গল ক্রিকেটার দল থেকে বাদ দেওয়া হয়।
আন্তর্জাতিক – ১৯৯০ এবং ১৯৯১ সালে এই দুই বছর রঞ্জি ট্রফিতে তার দুর্দান্ত পারফরমেনস দেখা যায়। আর সেখান থেকেই শুরু তার ক্যারিয়ার জীবন। কারণ তার ঠিক পরের সালেই ১৯৯২, তিনি প্রথম বারের মতো ভারতীয় ক্রিকেট দলে খেলার জন্য সুযোগ পান।
আরও পড়ুন । বিরাট কোহলি বায়োগ্রাফিঃ ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি জীবনী
১৯৯২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে একটি ও.ডি.আই সিরিজ অনুষ্ঠিত করা হয়। ওই সময়টাই ছিল তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম আবির্ভাব। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই ম্যাচে তিনি মাত্র ৩ রানে আউট হয়ে যায়। তাকে ভারতীয় দল থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। সেই সময়টা ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন এবং নিজেকে ক্রিকেটার হিসাবে তৈরি করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন।
১৯৯৩, ৯৪, ৯৫ সালে রঞ্জি ট্রফিতে তিনি আসাধারন রান করেন। এছাড়াও দিলীপ ট্রফিতে ১৭১ রানে নক আউট হন। এবং তার এই দুর্দান্ত ম্যাচের জন্য তাকে ভারতীয় দলে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ডাক আসে। ইংল্যান্ডে সফরে ও. ডি.আই খেলেছেন। কিন্তু তাকে প্রথম টেস্টে খেলতে দেওয়া হয়নি। বসিয়ে রাখা হয়েছিল। পরবর্তী টেস্টে নভজৎ সিং সিধুর অনুপস্থিতির কারনে সৌরভ গাঙ্গুলি টেস্টে খেলার সুযোগ পেয়ে যান।
সেই সালে প্রথম বারের মতোই রাহুল দ্রাবিড়ও টেস্ট খেলার জন্য সুযোগ পান। সেই ম্যাচে সৌরভ গাঙ্গুলির রান করেন ১৩১ এবং দ্রাবিড় করেছিলেন ৯৫ রান। পরের টেস্টে তিনি ১৩৬ রান করেন এবং প্রথম দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসে তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত হন। তিনি বিশ্বজুড়ে “গড অফ সাইড” হিসাবে পরিচিত হন।
১৯৯৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১১৩ রান করেন এবং সাহারা কাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিতে “ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ” সম্মানিত হন। এছাড়াও ১৯৯৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১৮৩ রান করেন। একের পর এক দুর্দান্ত ইনিংস তাকে ভারতীয় অধিনায়কের পদ দেন।
আরও পড়ুন । বাল্য বয়স থেকে বিয়ের আসর কেমন ছিল অনুষ্কা শর্মার জীবনী?
ভারতের অধিনায়ক– ২০০০ সাল ছিল তার স্বপ্ন পূরণের সাল। কারণ এই সালে ভারতীয় ক্যাপ্টেন হিসাবে তাকে নির্বাচন করা হয়। সেই সময়টা ক্রিকেট জগতের সোনার যুগ বলা যেতে পারে। কারণ তিনি একমাত্র অধিনায়ক ছিলেন যে শিখেছিলেন কীভাবে বিদেশের মাটিতে খেলে জয় ছিনিয়ে নেওয়া যায়। অনেকের বিশ্বাস মহারাজই প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিকে ভারতীয় অধিনায়কের স্থান করে দেন। আজ মহারাজ না থাকলে হয়তো ধোনির মতো একজন খেলোয়াড়ের প্রতিভা জানতে পারতাম না।
২০০২ সালে ভারতীয় ক্যাপ্টেন হওয়ার পর থেকেই কয়েক বছর ভারতকে জয়ের মুখ দেখিয়েছেন মহারাজ। তার মধ্যে নজর করা ম্যাচ ছিল লর্ডসের মাঠে ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি জেতা। যেখানে ভারত লর্ডসে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ইংল্যান্ডকে পরাজিত করার পর লর্ডসের ব্যালকনিতে মহারাজের জার্সি ওড়ানোর দৃশ্য আজও মানুষের মনে গাঁথা।
২০০০ সালে ভারতের অধিনায়ক হওয়ার পরে ত্রিদেশীয় সিরিজগুলিতে তার খেলা তেমনভাবে না দেখা গেলেও আইসিসির টুর্নামেন্ট খেলাগুলিতে আসাধারন ভয়ানক রূপে দাদাকে দেখা যায়। তার আসামান্য দক্ষতা ও ক্যাপ্টেনশিপ এর জন্য ভারত ২০০০ সালের “নকআউট ট্রফি”র ফাইনাল এ পৌঁছায়। তবে সেদিন তার ভাগ্য হয়ত সত্যিই প্রসন্ন ছিল না। তাই ২টি সেঞ্চুরি করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান করলে ভারত সেই বার হেরে যায়। এসময় তার একদিনের ক্রিকেটে একদিকে তিনি যেমন সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে ছিলেন, তেমনি টেস্ট ক্রিকেটে তার পারফরমেন্স ধীরে ধীরে অবনতি ঘটতে থাকে।
শুরু থেকেই তার সাথে বিতর্ক জড়িয়ে ছিল। প্রায় তার সাথে বোর্ডের সাথে দন্দ বাধে। বারবার তার বিরুদ্ধে নিয়মভঙ্গের অভিযোগ উঠতে থাকে, অনেকবার এমন ও শোনা যায় যে তিনি টসে দেরিতে যোগ দিতেন, এবং বোর্ডের কাছে নিজের প্রভাব খাটাতেন। তবে তাকে সবথেকে বেশি বিতর্কের মধ্যে পরতে হয়, যখন লর্ডসের মাঠে জয়ের পরে তিনি নিজের শার্ট খুলে ঘোরাতে থাকেন। এই কাজের জন্য তার জরিমানা ও হয়। শুধু তাই নয়, সমালোচকেরা তার এই কাজের তীব্র নিন্দা ও করে। যদিও ভারতবাসী বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে দাদা এই কাজের জন্যই পরিচিতি পায়। তাদের কাছের মানুষ হয়ে ওঠে। তবে এই সমালোচনা কিন্তু দাদার প্রভাব এতটুকু কম করতে পারে নি।
আরও পড়ুন । অমর্ত্য সেন শৈশব, শিক্ষা, পরিবার ও কর্মজীবন
২০০৪ সাল থেকে তার কর্মজীবনর এক খারপ সময় শুরু করে। ২০০৫ সালে তিনি দল থেকে বাদ পরেন। রাহুল দ্রাবিড় হন কিছুদিনের অধিনায়ক। তখন ভারতের কোচ ছিলেন গ্রেগ চ্যাপেল। যার সঙ্গে সৌরভ গাঙ্গুলির সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিল না। দুজেনর বিরোধের কথা প্রায়ই খবরের কাগজগুলির ফ্রন্ট পেজে ছাপা হত। দলে ফিরতে তার সময় লেগে যায় প্রায় দশ মাস। তবে মহারাজ তার প্রভাব নিয়েই ফিরে আসে। ৯৮ রান করে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দিয়ে ম্যাচ জেতায়। এই সফর সৌরভের জীবনে প্রত্যাবর্তন। দক্ষিণ আফ্রিকায় তার অবদানের জন্যই ভারত ম্যাচ জিতেছিল। যদিও সেবার ভারত সিরিজ হেরেছিল।
তার খেলার জীবনের শেষ ভাগ তার পারফরমেন্স ভালই ছিল। ২০০৭ সালের নভেম্বর মাসের পর থেকে আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচ আর খেলা হয়নি। ২০০৮ সালের পর আর টেস্ট ক্রিকেট খেলা হয় নি,তার অবশ্য অন্য কারন ও ছিল। কারন বোর্ডের সাথে তার সম্পর্ক মোটেও ভালো ছিল না এবং তার বয়স ও বাধার কারন ছিল। নিজের কেরিয়ারের শেষ ইনিংস তাকে শুন্য রানে শেষ করতে হয়। এই মাচের শেষ বল যখন বাকি তখন মহেন্দ্র সিং ধোনি তাকে আধিনায়কত করতে দেন। তাই অধিনায়ক হয়েই কাজ শেষ করতে হয় তাকে। এবং এখনও অনেকে ভারতীয় ক্রিকেটের বেষ্ট অধিনায়ক তাকেই মনে করেন।
তবে কথায় আছে গুণীর কদর সব স্থানে, যে বছর তিনি ক্রিকেট জগত থেকে বাদ পরেন ঠিক সেই বছর বলিউড তারকা শাহারুখ খান তার আইপিএল টিম কলকাতা নাইট রাইডারস (কেকেআর) এ তাকে আধিনায়ক পদে নিযুক্ত করে। কিন্তু এখানেও তার ভাগ্য তার সাথ দেয় না। বারবার ব্যর্থ হওয়ার কারনে তাকে দল থেকে বাদ পরতে হয় এবং তার জায়গায় আসেন গম্ভীর।
বাংলার মানুষের কাছে তিনি অতি কাছের, ঘরের মানুষ। তাই তিনি যখন দাদাগিরি নামের টিভি রিয়ালিটি শোতে অন্য ভুমিকায় আসেন তখন ও মানুষ তাকে সাদরে আমন্ত্রন করে নেয় এবং এই শো সাফল্য এর শিখরে পৌছায়। বর্তমান এ তিনি বেঙ্গল ক্রিকেট অফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্সি হিসাবে নিযুক্ত হন। ১৯৯৭ সালে তিনি অর্জুন পুরস্কার ভূষিত হন, ১৯৯৮ সালে পান স্পোর্টস পারশান অফ দি ইয়ার, ২০০৪ সালে তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কার দেওয়া হয়, এবং ওই বছরেই তাকে রামমোহন রায় পুরস্কার দেওয়া হয়।
সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী- ব্যক্তিগত জীবনঃ
সূত্র :- i.ytimg . com
সৌরভ গাঙ্গুলি ব্যক্তিগত জীবন বা সাধারণ কথায় বলতে তার স্ত্রীকে সবাই চেনেন। ভারতে পাকাপাকি নিজের স্থান করার পর দাদা তার ছোট বেলার প্রেমিকা ডোনা রায়কে বিয়ে করেন। প্রথমে তারা পালিয়ে যান বিয়ে করার জন্য। তাদের দুই পরিবারের তাদের সম্পর্ক নিয়ে অমত ছিল। পরে ধীরে ধীরে দুই পরিবারের থেকে তাদের মেনে নেয় এবং ১৯৯৭ সালে হিন্দু প্রথা অনুযায়ী পুনরায় তাদের বিয়ে হয়। বর্তমানে তাদের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। মেয়ের নাম সানা গাঙ্গুলি।
আরও পড়ুন । দীপিকা পাডুকোন বায়োগ্রাফিঃ দীপিকা পাডুকোনের সফলতার কাহিনী
আশাকরি, আপনাদের সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী সম্পর্কিত তথ্য ভালো লাগবে। আরও ভালো ভালো তথ্য পেতে আমাদের অন্যান্য পেজগুলি অনুসরণ করবেন।
সচরাচর জিজ্ঞাস্য প্রশ্ন উত্তরঃ
Q. সৌরভ গাঙ্গুলি জন্ম স্থান কোথায়?
A. কলকাতার বেহালায়।
Q. সৌরভ গাঙ্গুলির জন্মদিন কবে?
A. ৮ ই জুলাই।
Q. সৌরভ গাঙ্গুলি কি কি পুরস্কার পান?
A. অর্জুন পুরস্কার,পদ্মশ্রী পুরস্কার, স্পোর্টস পারশান অফ দি ইয়ার, রামমোহন রায় পুরস্কার।
Q. সৌরভ গাঙ্গুলির ডাক নাম কি?
A. দাদা, প্রিন্স অফ ক্যালকাটা, বেঙ্গল টাইগার, গড অফ অফসাইড।
Q. সৌরভ গাঙ্গুলির প্রিয় অভিনেতা কে?
A. অমিতাভ বচ্চন এবং শাহরুখ খান।
Q. সৌরভ গাঙ্গুলি প্রিয় অভিনেত্রী কে?
A. ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।
Q. দাদার প্রিয় খাবার কি?
A. বিরিয়ানি, আলু পোস্ত, চিংড়ি মাছের মালাইকারি।
Q. সৌরভ গাঙ্গুলির আয় কত?
A. তথ্যসূত্রে জানা যায় প্রতি মাসিক আয় ৫৫.৫ মিলিয়ন ডলার।