স্টার জলসার একটি অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল ‘মেয়েবেলা’। ধারাবাহিকটির মূল বিষয়বস্তু হল মেয়েরাই মেয়েদের শত্রু। ধারাবাহিকের ট্যাগ লাইন অনুসারে এগোচ্ছে গল্প। বীথি যে নিজের শাশুড়ি কাছ থেকে অবহেলা পেয়ে এসেছে এবং নিজের কোনও শখ পূরণ করতে পারেনি। তার মেয়েবেলায় নিজের না পাওয়ার সেই আক্ষেপ আজও রয়ে গেছে।
বীথি নিজে পড়াশুনো করতে পারেনি বলে নিজের ছেলে বৌ অর্থাৎ মৌকে সবকিছু থেকে দূরে রাখতে চাইছে। যদিও নির্ঝর তার পাশে রয়েছে। যারা ধারাবাহিকটি দেখেন তারা জানেন, মৌয়ের খাবার লুকিয়ে রাখে বীথি। সারারাত অভুক্ত থাকে মৌ। কিন্তু মৌয়ের জন্য নিজে অমলেট বানিয়ে নিয়ে আসে ডোডো।
মৌ আর ডোড’র সম্পর্ক মধুর হচ্ছে ধীরে ধীরে, অন্যদিকে চাঁদনী ডোডোকে ছাড়তে পারবে না সে তার দাদাকে জানিয়ে দেয়। ডোডোর ল্যাপটপে চাঁদনীর ছবি দেখে কষ্ট পায় মৌ। ডোডোকে সে জানায়, “আমাদের ডিভোর্সের পর তোমার আর চাঁদনী দির আবার বিয়ে হবে। তোমাদের বিয়েতে আমাকে ডাকবে তো ডোডোদা?” মৌ-এর এই কথা কিছুটা হতাশ করে ডোডোকে।
আগামীদিনে পয়লা বৈশাখে চাঁদনী আবার মিত্র বাড়িতে প্রবেশ করবে। সম্ভবত এবার মৌ আর ডোডো মাঝখানে আসার চেষ্টা করবে চাঁদনী। তাহলে কি চাঁদনী ভেঙে দেবে মৌ আর ডোডো সম্পর্ক সেটাই দেখার।