টলিউডে পরপর অভিনেত্রী-মডেলদের আত্মহত্যা নাড়িয়ে দিচ্ছে গোটা টলিপাড়াকে। এত অল্প বয়সে স্বেচ্ছায় নিজের প্রাণ দিচ্ছেন তারা। তারিখটা ১৫ ই মে। রবিবার সকালে গড়ফার আবাসনের ঘর থেকে উদ্ধার করা হয় অভিনেত্রীর ঝুলন্ত দেহ। অভিনেত্রীর পরিবার আঙ্গুল তুলেছেন লিভ-ইন-পার্টনার সাগ্নিকের বিরুদ্ধে। খুন না আত্মহত্যা? চলছে তদন্ত।
টলি ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছিলেন ৪-৫ বছর হয়ে গেল। তার মধ্যেই বেশ কিছু ধারাবাহিকে কাজ করেছিলেন প্রয়াত অভিনেত্রী পল্লবী দে। তার অভিনয় প্রশংসা পেলেও ইন্ডাস্ট্রিতে কি সেভাবে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল পল্লবী? বেঁচে থাকতে যেই মেয়েটির কদর হয়নি, মৃত্যুর পর তাঁদের এত কদর হচ্ছে কেন? প্রশ্ন উঠছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, অভিনেত্রীর মৃত্যুর পর থেকে হু হু করে বাড়ছে ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ার্স সংখ্যা। এখন তাকে ফলো করছে কেন মানুষ? বেঁচে থাকতে মানুষের কদর পায় না মরে গেলে কদর বাড়ে। সেটাই বোধহয় প্রমাণ করে দিয়ে গেলেন পল্লবী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রয়াত অভিনেত্রীর ছবি শেয়ার করে এক নেটিজেন লিখেছেন, “মানুষ যে মরে গিয়ে কদর পায় সেটা পল্লবীর প্রোফাইল দেখে বোঝা যাচ্ছে। মানুষ যদি মৃত্যুর আগে এইভাবে কদর দেখাতো, তাহলে মেয়েটা হয়তো পৃথিবীতে থাকত”।
View this post on Instagram