সমুদ্র থেকে বন্ধুদের সাথে ফিরে এসে শান্তি নেই শিমুলের। বাড়ি ফিরেই শ্বশুরবাড়ির প্রশ্নের মুখোমুখি সে। প্রথমেই শাশুড়ি তাকে কথা শোনায় কেন শিমুল ফোন তোলেনি। এমনকি শিমুলকে শুনতে হয় সে ফুর্তি করতে গিয়েছিল।
যদিও শিমুল চুপ থাকে নি। সে জানিয়ে দেয় অনেকবার সে ফোন করেছিল শ্বশুরবাড়ির কেউ তার ফোন ধরার প্রয়োজন মনে করেনি। শিমুল এও জানিয়ে দেয় সে নিজে থেকে এই বাড়িতে ফিরে আসতে চায়নি। এই বাড়ির ছেলেরা ভয়ে পেয়ে তাকে নিয়ে এসেছে।
এরপর তার শাশুড়ির চোখ যায় পুতুলেরদিকে। সারা গায়ে কাটার দাগ দেখে পলাশ এবং পরাগের মা শিমুলকে খুনি বলে। এরপর শিমুলের বন্ধুরা রুখে দাঁড়ায়।