জি-বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’। ধারাবাহিকটি তিন বোনের গল্প নিয়ে শুরু হয়েছে। পজেটিভ আর নেগেটিভ মিলিয়েমিশিয়ে এই ধারাবাহিকটি বেশ জমে উঠেছে।
ধারাবাহিকের গল্প অনুযায়ী, রাই আর অনির্বাণের বিয়ের রাতে রাই এবং শৌর্যের কিছু ঘনিষ্ঠ ছবি এডিট করে অনির্বাণের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয় নীলু। যার জন্য ভেঙে যায় রাই-অনির্বাণের সম্পর্ক। এরপর এই সত্য সামনে আনতে নীলুকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায় শৌর্য। সেখানে তাকে ড্রিংক করিয়ে সব সত্যি বের করে নেয়।
এদিকে রাইয়ের মা ডিভোর্স পেপার বাড়িতে আসায় রাইকে অপমান করতে শুরু করে। বাড়ি ছেড়ে চলে যায় রাই। অন্যদিকে শৌর্য ফোনের রেকর্ড শুনিয়ে অনির্বাণের ভুল ভাঙায়। অনির্বাণ নিজের ভুল বুঝতে পেরে রাইয়ের কাছে ছুটে যায় তবে ততক্ষণে রাই বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।
এরপর বৌমণি খবর দেয় একটা মেয়ে আত্মহত্যা করেছে তার পরনে নীল রঙের শাড়ি আর রাইও নীল রঙয়ের শাড়ি পড়েছিল। আর সেই খবর পেয়ে সকলে ভেঙে পড়ে।
ধারাবাহিকে দেখা যাবে সবাই সেই মেয়েটিকে দেখতে মর্গে যায়। মেয়েটিকে মাথা এবং মুখের কিছুই অবশিষ্ট নেই। তাকে দেখে রাইয়ের মা কেঁদে ফেলেন আর অনির্বাণ অবাক হয়ে যায় সে কনফর্ম হয়ে যায় সেটা রাই। কিন্তু স্রোত কিছুতেই বিশ্বাস করতে চায় না সে মেয়েটা শাড়ি দেখতে চায়। অবশেষে মেয়েটির শাড়ি দেখানো হয় এবং সে কান্নায় ভেঙে পড়ে আর বলে এটা তো দিদিভাইয়ের শাড়ি। তাহলে সত্যি মারা গেল রাই? রাই যদি সত্যি মারা যায় তাহলে কি নীলু আর স্রোতই হবে আসল গল্পের নায়িকা?