জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Kotha)। পরাগকে বিষ খাওয়ার মিথ্যা অপরাধে জেলে শিমুল। শিমুলের বিরুদ্ধে চলে যায় মধুবালা। তিনিও ছেলের জন্য শিমুলকে দায়ী করেন।
এদিকে নিজের আসল রুপ দেখাতে শুরু করেছে প্রতীক্ষা। পুতুল চা বিস্কুট খেতে গেলে তাকে বাধা দেয়। এমনকি সে জানায় পুতুলের এত খরচ তারা চালাতে পারবে না। এমনকি নিজের শাশুড়িকে তার জন্য রান্না করতে বলে।
তর্ক-বিতর্ক চলাকালীন পুতুলকে ধাক্কা মারে প্রতীক্ষা। পড়ে গিয়ে টেবিলে চোট পায় পুতুল। এরপর দেখা যায় সকালে পুতুলকে ডাকতে গিয়ে মধুবালা দেখেন মেয়ে সাড়া দিচ্ছে না। ১০৪ জ্বর, মুখ ফ্যাকাসে হয়ে আসছে। মধুবালা ডাক্তার ডাকতে বললে প্রতীক্ষা আর পলাশ তেমন পাত্তা দেয় না।
পুতুলের অবস্থা আরও শোচনীয় হয়ে ওঠে, কান্নায় ভেঙে পড়েন মধুবালা। তাহলে কি পুতুলকে আর বাঁচানো যাবে না? মেয়েকে হারিয়ে কি টনক নড়বে মধুবালার?