বাংলা টেলিভিশনের সেরা ধারাবাহিকের জি-বাংলার ‘নিম ফুলের মধু’। ধারাবাহিকটি একটি নতুন ট্র্যাকে প্রবেশ করেছে। যেখানে দেখানো হয়েছে পর্ণার মেয়ে বড় হয়ে উঠেছে এবং একটি গ্রামের মেয়ে সৃজনকে ফাঁসিয়ে বিয়ে করেছে।
ধারাবাহিকের সাম্প্রতিকতম পর্বে দেখানো হয়েছিল নাতির লোভে সুইটিকে মেনে নেয় কৃষ্ণা এবং তাকে বলে ধৈর্য ধরে এই বাড়িতে থাকতে সে পর্ণাকে তাড়িয়ে সুইটিকে বাড়ির বউ করবে। সুইটিকে পর্ণা সিঁদুর পড়তে বারণ করে কিন্তু সুইটি সিঁদুর পড়ায় পর্ণা রেগে গিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিতে যায় ঠিক সেই সময় বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় তার শাশুড়ি মা।
কৃষ্ণা-মৌমিতা আর অয়ন মিলে সুইটিকে ভরসা দেয় তাকে এই বাড়ি থেকে কেউ বার করে দিতে পারবে না। এরপর অয়ন ঈশাকে ফোন করে সবটা জানায়। ঈশা বলে হোমে পাঠাতে ২-৪ দিন সময় লাগবে আর তার মধ্যেই সে সব ব্যবস্থা করে রাখবে।
এদিকে সুইটি আচরণ নিয়ে পুঁটি পর্ণাকে সব খুলে বলে। মেয়ের কথায় পর্ণা বুঝতে পারে সুইটি এটা পুরোটাই বড় খেলা। পর্ণা ফোন করে কিছু লোকজনকে বাড়িতে ডাকে। পরেরদিন সকলে কিছু লোক দত্তবাড়িতে আসে। অয়ন তখন ঈশার সঙ্গে ফোনে কথা বলে ভুলবশত ফোনটা কাটতে ভুলে যায়। কৃষ্ণা যখন জানতে পারে এই লোকজনকে পর্ণা ডেকেছে তখন রেগে যায়।
পর্ণা তার শাশুড়ি মাকে বলেন, “আমি সুইটিকে এই বাড়িতে এক মুহূর্ত রাখব না। আর এনারা হোম থেকে এসেছে সুইটিকে নিয়ে যেতে। পর্ণা যাতে না বুঝতে পারে তাই নিজেকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করে কৃষ্ণা। কিন্তু শেষমেশ পর্ণার উপর চিৎকার করে ওঠে। পর্ণা বুঝে যায় তার শাশুড়ি মার মতলব। এরপর কৃষ্ণাকে তোয়াক্কা না করেই হোমের লোকজন সুইটিকে নিয়ে যায়।