ছোটবেলায় মা বাবাকে হারান রনো। দিদার কাছে বড় হন তিনি আর তার দাদা। একসময় পেট চলত ভিক্ষা করে। কিন্তু দিদা মারা যাবার পর ওষুধের দোকানের অ্যাম্বুলেন্স চালকের পেশায় যুক্ত হন রনো সরকার । বিদ্যা বেশি না অর্জন করলেও দেশের সেবায় নিজের প্রাণ দিতে রাজি এই তরুণ। গত বছর লকডাউনে ১৫২ জন পরিযায়ী নিজের গাড়ি করে এ প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে দিয়েছিলেন। সোনু সুদের মতোই গরিবের ভগবান রনো।
কিছুদিন আগেই ১৭ জন কোভিড আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হতে পারছিলেন না। এই রোগীদের নিজের অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে ভর্তি করার ব্যবস্থা করেন রনো। তার এই মানবিকতার জন্য নেটমাধ্যমে প্রশংসিত হন তিনি।