‘জীবন থেকে কীভাবে সরাবো…খারাপ লাগা তো অবশ্যই আছে…দাদার সাথে…’, দাদা-বৌদি’র ডিভোর্সের পর সুস্মিতাকে নিয়ে মুখ খুললেন সায়ক

সায়ক

জীবন মানেই খারাপ-ভালো মিশিয়ে। জীবন কারো জন্যই থেমে থাকে না। তাই খারাপ লাগাগুলো মানিয়েই জীবন কাটাতে হয়। বর্তমানে ভালো থাকাটাই শ্রেয় তার জন্য আলাদা থাকতে হলে ক্ষতি কিসের? কিছুদিন আগেই ডিভোর্সের চর্চায় লাইম লাইটে এসেছিলেন অভিনেত্রী সুস্মিতা রায় এবং সব্যসাচী চক্রবর্তী। দাদা-বৌদির ডিভোর্সের সূত্র ধরে খবরের পাতায় উঠে আসেন অভিনেতা সায়ক চক্রবর্তীও।

অনেকেই তাকে দাদা-বৌদির ডিভোর্স নিয়ে প্রশ্ন করে থাকেন। কারণ সুস্মিতা এবং সায়কের আলাদা বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল তাই তাদের বন্ডিং আর খুনসুটির ব্লগগুলো ভীষণভাবেই মিস করছেন মানুষ। সুস্মিতার ডিভোর্স যেন অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না।

সম্প্রতি ‘টাইম নাও খবর’ এর ইউটিউব চ্যানেলে সায়ক চক্রবর্তীর এক সাক্ষাৎকারে ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। আর এই সাক্ষাৎকারে সায়কের জীবনে বিয়ে চর্চা, জমি কেনা থেকে দাদা-বৌদির ডিভোর্সের প্রশ্ন উঠে এসেছে।

এই সাক্ষাৎকারে দাদা-বৌদি’র সম্পর্ক ভাঙায় তুমি কতটা বিচড়িত? সুমিতা-কে নিয়ে সায়ক জানান, “ওর সাথে আমার সম্পর্ক খুব ভালো। শুধুমাত্র ও দাদার বৌদি সম্পর্কটা নয়, ও প্রথমে আমার কলিগ, তারপর বন্ধু আর তারপর দাদার বৌদি। আমার বাড়িতে আনাগোনা থেকে ওদের প্রেম খারাপ লাগাটা তো অবশ্যই থাকবে। মানে ওকে আমি একটা নাম দিয়েছিলাম মানে কুটনি বৌদি যেটা রাস্তা-ঘাটে ওকে সুস্মিতা নামে কম ডাকা হয়, কুটনি বৌদি নামেই সবাই বেশি দাকে সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে খারাপ তো লাগবেই কিন্তু দুটো মানুষ যখন একসঙ্গে ভালো না থাকে তো খারাপ থেকে থাকতে হবে বলে থাকতে হবে, সমাজ কি বলবে তার জন্য থাকতে হবে এর থেকে দুজনে আলাদা থেকে ভালো থাকা ভালো।”

সায়ক জানিয়েছেন “আমার বৌদির সাথে যোগাযোগ আছে। কথাবার্তা হয়, ফেসবুকে যা যা টিপস দরকার হয় ওকে আমি দিই। ভবিষ্যতে ওর সাথে কাজ করবো এরকম তো না দাদার সাথে মারপিট, চুলোচুলি, এরকম কখনো হয়নি। ওদের ব্যক্তিগত কিছু সমস্যা ছিল যার জন্য। মানুষগুলোকে কীভাবে সরাবো মানুষগুলো মানুষের জায়গাতেই থাকবে।”

সূত্রঃ Times Now Khobor youtube