জি-বাংলার ‘ইচ্ছে পুতুল’ ধারাবাহিকে অবশেষে শাস্তি পেল ময়ূরী। যারা এই ধারাবাহিকের নতুন প্রোমোটি দেখেছেন তারা জানেন নীল আর মেঘ অজান্তেই বিয়ের মন্ডপে বসে। কিন্তু গোটা পরিবার তাদের না জানিয়েই দুজনের বিয়ের প্ল্যান করে।
ধারাবাহিকের আজকের পর্বে দেখা যাবে নীলকে বিয়ের মন্ডপে নিয়ে আসা হয়। নীল এসে একটু অবাক কারণ বিয়ের মন্ডপ ফাঁকা আর মেয়ের বাড়ির লোকজনও নেই। তবে মেঘের জন্য মন খারাপ হওয়ায় তেমন বিষয়টা পাত্তা দেয় না।
এদিকে মেঘকে নিয়ে আসা হয়। মেঘের মুখে পান পাতা ঢাকা। ঠিক সেই সময় যেন মেঘ কাকুমণি’র গলার আওয়াজ পায়। প্রথমে চমকে ওঠে তারপর সে ভাবে মনের ভুল। এদিকে কনে-আর পাত্রীকে নিয়ে আসা হলে ধীরে ধীরে হাজির হয় নীলের বাড়ির লোকজন। লাল চিৎকার করে বলে ওঠে, “দাদাভাই মুখটা তোল”। এইকথা শুনেই মেঘ পান পাতা সরিয়ে পিছনে দেখে নীলের বাড়ির লোকজন, অবাক হয়ে যায় সে। সামনে তাকাতেই দেখে নীল বর সেজে দাঁড়িয়ে। দুজনে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে কিছুক্ষণ, এরপর মেঘ রেগে গিয়ে তাকে পিঁড়ি থেকে নামাতে বলে ছুটে আসে অনিন্দ্য।
প্রথমদিকে সকলে মেঘকে ঠকিয়েছে ভেবে মেঘ কষ্ট তবে অবশেষে মেঘ আর নীলকে বিয়ের জন্য রাজী করিয়ে নেয়। মেঘ আর নীলের বিয়ের মন্ডপে হাজির হয় ময়ূরী। মেঘকে গুলি করে সে। মেঘ কি মারা যাবে?
এই প্রশ্নই এখন সকলের মনে। তবে গতকাল মেঘ অর্থাৎ তিতিক্ষা নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে একটি ছবি শেয়ার করে যেখানে সিঁদুর পড়া অবস্থায় দেখা যায়। অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে। গুলি মেঘের লাগেনি। বরং ময়ূরী নিজের কর্মের শাস্তি পাবে এবং নীল আর মেঘের বিয়ে সম্পন্ন হবে।