বাংলা সিরিয়ালের টিআরপির এক থেকে পাঁচের মধ্যে রয়েছে মানালি দের অভিনীত সিরিয়াল ‘কার কাছে কই মনের কথা’। ধারাবাহিকটি শুরু থেকে চর্চার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে। সমালোচনা থাকলেও অল্পদিনের মধ্যে এই ধারাবাহিক দর্শকমহলে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
যারা ধারাবাহিকটি দেখেন তারা জানেন, ধারাবাহিকের ভিলেন হল পরাগ এবং পলাশ। মধুবালা চরিত্রটি এখন পজেটিভ দেখানো হচ্ছে। শিমুলের স্বামী পরাগ তার উপর মানসিক এবং শারীরিক অত্যাচার করে। তবে ছেড়ে দেওয়ার মেয়ে নয় শিমুলও। বরাবর অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে।
স্বামী গায়ে হাত তোলায় তাকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য ডিএম অফিস পর্যন্ত গিয়েছে। শিমুল যাতে নাচের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করতে পারে তার জন্য অসুস্থ হওয়ার ভান করে হাসপাতালে ভর্তি হয় পরাগ। তবে পরাগের চালাকি বুঝতে পারে শিমুল।
শেষ পর্যন্ত, নাচের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে সে। শিমুলের নাচ দেখতে আসে সকলে। সাথে পরাগ, পলাশ এবং প্রতীক্ষাও আসে শিমুলের নাচ দেখতে। শিমুলের নাচ দেখে সকলে প্রশংসা করছে দেখে পরাগ আর পলাশের হিংসা হয়।
মঞ্চে শিমুলের বক্তব্য শুনে চোখে জল চলে আসে মধুবালার। ধারাবাহিকের আগামীদিনে দেখা যাবে বাড়ি ফিরে শিমুলের নাচের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য মধুবালাকে চেঁচামেচি শুরু করে দুই ছেলে। তবে এবার রুখে দাঁড়ায় সে। পরাগ এবং পলাশকে স্পষ্ট জানিয়েদেন “শিমুলকে এবং তার মেয়ে পুতুলকে আর দমিয়ে রাখতে পারবে না তারা”। অর্থাৎ এবার শিমুলের হয়ে ছেলেদের বিরুদ্ধে যাবে মধুবালা।