জি-বাংলার অন্যতম চর্চিত ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’য় (Kar Kache Koi Moner Kotha)। ধারাবাহিকটি একসময় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল দর্শকমহলে। ধারাবাহিকের বর্তমান প্লট অনুযায়ী, স্বামীকে বিষ দেওয়ার অপরাধে শিমুলকে গ্রেফতার করা হয়। তবে শিমুলের বিপদে তার পাশে দাঁড়ায়নি তার শাশুড়ি।
ছেলের ক্ষতি দেখেই পাল্টি খায় মধুবালা। এমনকি তিনি শিমুলকে দায়ী করে। তবে কথায় আছে, অন্যায় করলে তার শাস্তি পেতে হয়। এবার ঠিক তেমনটাই ঘটতে চলেছে ধারাবাহিকের গল্পে। শিমুল নিজের মায়ের মতো ভালোবাসা দিয়েছে তার শাশুড়িকে কিন্তু তার শাশুড়ি মা বারেবারে স্বার্থে আঘাত লাগলেই শিমুলকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
তবে এবার নিজের কর্মের ফল পেতে চলেছে মধুবালা। শিমুল বাড়ি থেকে বেরাতেই। দেখা যাচ্ছে প্রতীক্ষার আসল রুপ বেরিয়ে আসছে। যা দেখে রীতিমতো অবাক হয়ে যান মধুবালা দেবী।
গল্পে দেখানো হয়, মধুবালা প্রতীক্ষাকে চা করে আনতে বললেন প্রতীক্ষার আসল রুপ সামনে চলে আসে। প্রতীক্ষা জানায়, তার অফিসের দেরী হয়ে যাচ্ছে তাই শাশুড়ি মা যেন তার জন্য চা এবং রান্না করে আনে। এমনকি পুতুল বিস্কুট খেতে এলে পুতুলকে অপমান করে। পুতুলের খাবার এবং ঔষধ তাদের পক্ষে চালানো সম্ভব নয়।
প্রতীক্ষার এই রুপ দেখে অবাক হয়ে যায় মধুবালা। পুতুল জানায় শিমুল থাকতে তাকে কোনদিন খাবার কষ্ট ভোগ করতে হয়নি। এখন প্রতীক্ষা তার মাকে বাড়ির কাজের লোক বানিয়ে রাখবে। ধারাবাহিকে এই ট্র্যাক দেখে দর্শকের দাবি, ‘মধুবালার সাথে এটাই হওয়া উচিত ছিল, অপকর্মের ফল’।