একগুচ্ছ বাংলা সিরিয়ালগুলোর মধ্যে চর্চায় রয়েছে জি-বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar kache koi moner katha)। শুরু থেকেই এই ধারাবাহিকের একের পর এক পর্ব নিয়ে দর্শকমহলে সমালোচনা হচ্ছে।
ধারাবাহিকে গল্পে শিমুল এমন একজন গৃহবধূ যে বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়িতে লাঞ্ছনার শিকার। এমনকি স্বামী মাঝেমধ্যে তার গায়ে হাত তোলে। যদিও বরাবরই রুখে দাঁড়িয়েছে শিমুল। এদিকে তার শাশুড়ি বিয়ের পরের দিন থেকেই সকলের সামনে তাকে অপমান করে চলেছে। তবে মনোমালিন্যর পর ইদানীং শিমুলের প্রতি একটু নরম হয়েছেন মধুবালা।
ধারাবাহিকে গল্পে দেখা যাচ্ছে, শিমুল তার প্রাক্তন প্রেমিককে মিষ্টি খাইয়ে দেওয়ার জন্য ‘চরিত্রহীনা’ তকমা পায়। যদিও এই পুরো ষড়যন্ত্রটা করেছে প্রতীক্ষা ও পলাশ। এরপর শিমুলের শাশুড়ি তীর্থ থেকে ফিরে এসে পলাশ এবং পরাগের মুখে সবটা শোনে।
ধারাবাহিকের আগামীপর্বে দেখা যেতে পারে দুই ছেলের বিরুদ্ধে গিয়েই শিমুলের পাশে দাঁড়াবে তার শাশুড়ি। দুই ছেলেকে পুরোপুরি বিশ্বাস না করে, কাকিমা এবং পরাগের স্কুলের হেড মাস্টারকে ডাকা হবে বিচার সভার জন্য। কাকিমা জানায় পলাশ এবং পরাগ যেভাবে কথাগুলো বলছে সেইরকম আদেও ঘটেনি। শিমুলের বন্ধু মিষ্টি খেতে চাইছিল না তাই সে খাইয়ে দিয়েছে।
এরপর পরাগের স্কুলের হেড মাস্টার জানায়, এতে শিমুলের কোনও দোষ দেখতে পারছেন না তিনি। এমনকি পরাগকে তিনি শাসিয়ে যান, শিমুলের সঙ্গে এরকম ব্যবহার করলে তাকে স্কুল থেকে বিতারিত করে দেবে।