এই প্রথমবার ‘ফুলকি’ ও ‘নিম ফুলের মধু’ কে ছাপিয়ে টিআরপি তে প্রথম স্থান দখল করে নিয়েছে স্টার জলসার এই মেগা। বেঙ্গল টপার হয়ে বাজিমাত করল সুস্মিতা দে এবং সাহেব ভট্টাচার্য অভিনীত মেগা ‘কথা’। সেরার লড়াইয়ে সবার প্রথমে থেকে কেমন অনুভূতি হচ্ছে নায়িকা কথার ওরফে সুস্মিতার?
মুখে সাফল্যের হাসি নিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে সুস্মিতা জানিয়েছেন, ‘অবশ্যই ভীষণ আনন্দ হচ্ছে। আমরা সবাই খুব পরিশ্রম করছি, সকাল থেকে রাত অবদি সবাই খাটা-খাটনি করছি। এই সাফল্য ধরে রাখতে হবে, দায়িত্ব অনেকটাই বেড়ে গেল।’
তবে কোন কিছুই যে চিরস্থায়ী নয় তা ভালোই জানেন সুস্মিতা। তবে অভিনেত্রীর কথায়, ‘আজকাল মেগা সিরিয়ালের ক্ষেত্রে টিআরপিটা ম্যাটার করে। তবে চাপ নিই না। কাজটা ভালো করলে ফলাফল তো ভালো হবেই।’
অভিনেত্রী আরও জানায়, সাহেব দা ভীষণই কো-অপোরেটিভ। লুক সেটে দেখে মনে হয়েছিল খুব রাগী, কিন্তু আসলে পুরোই অন্যরকম। পরিচালকের পাশাপাশি সেটে যদি আমার কোন টিচার থেকে থাকে তাহলে সেটা সাহেব দা। আমি সহ-অভিনেতা হিসাবে সাহেবদাকে পেয়ে সত্যিই লাকি।
পর্দায় এই অসাধ্য সাধন করলেও কোন প্রতিদ্বন্দ্বীকেই কাছ থেকে চেনেন না কথা। অভিনেত্রীর কথায়, তেমন কোন ধারাবাহিকই তার দেখা হয় না শুধু কথা ছাড়া। তবে ফেসবুকে মাঝেমধ্যে যখন কোনও মেগার ক্লিপিং আসে ওতটুকুই দেখা হয় তার।
ইতিমধ্যেই প্রোমোর চমক সামনে এসেছে এই মেগার। সেখানেই দেখা গেল মামার মৃত্য়ুতে অভিভাবকহীন কথার ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিল অগ্নিভ।