একদিকে রূপের অস্ত্র দিয়েই রুপকে ফাঁসাবে গিনি, অন্যদিকে ময়ূরীকে শাস্তি দেবে অনিন্দ্য, ‘ইচ্ছে পুতুল’ ধারাবাহিকে নয়া মোড়

ইচ্ছে পুতুল

জি-বাংলার একটি অন্যতম ধারাবাহিক ‘ইচ্ছে পুতুল’। দুই বোনের গল্প নিয়ে তৈরি এই ধারাবাহিক। যার মুখ্য চরিত্র মেঘের ভূমিকায় অভিনয় করছেন অভিনেত্রী তিতিক্ষা দাস এবং নীলের ভূমিকায় অভিনয় করছেন মৈনাক ব্যানার্জী। ধারাবাহিকের গল্প ইদানীং বেশ জমে গিয়েছে।

আবারও গল্পে আসতে চলেছে নতুন টুইস্ট। ধারাবাহিকে বর্তমানে মেঘের জীবনে চরম সর্বনাশ ডেকে এনেছে রূপ আর ময়ূরী। এ হেন অপমান সহ্য না করতে পেরে মেঘ নিজেই আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়। যদিও তার এই অবস্থা থেকে তার বাবা তাকে বাঁচায়।

এদিকে ধারাবাহিকে আজকের পর্বে দেখা যাবে, মেঘকে আইসিইউ থেকে নরমাল বেডে আনা হয়। আর সেই খবর পেয়েই চিন্তা মুক্ত হয় তার বাবা অনিন্দ্য ও মা মধুমিতা। দুশ্চিন্তা দূর করতে অনিন্দ্য ডাক্তারকে স্পষ্ট জানায়, তারা ছাড়া আর কেউ যেন মেঘের সাথে দেখা করতে না পারে।

অন্যদিকে, নীল মেঘকে দেখার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। এরপর বাড়ি ফিরে এসে অনিন্দ্য জানায়, সে থানায় গিয়ে একজন ভালো হ্যান্ড রাইটিং এক্সপার্টকে দিয়ে ওই চিঠি পরীক্ষা করাবে। অনিন্দ্যর এই কথা শুনে ভয় পেয়ে যায় ময়ূরী। ভয়ে উত্তেজনার বশে, ময়ূরী বলে, ‘এসবের কি দরকার? মেঘের দোষ তো এতে কমে যাবে না।’ ময়ূরীর মুখে এমন কথা শুনে রেগে গিয়ে অনিন্দ্য বলে, যদি ময়ূরী কোন অন্যায় করে থাকে তাহলে তার শাস্তি সে নিশ্চয়ই পাবে।

এবার গিনি আর দিব্যেন্দু নতুন প্ল্যান করে। গিনি তাকে বলে ‘রুপ মদ খেলে ওর মাথার ঠিক থাকে না। ড্রিংক করেই ও সব সত্যি কথা বলে দেয়। তাই আপনাকে ওকে বাড়িতে ডেকে ড্রিংক করাতে এবং মুখ থেকে সব সত্যি বার করে নিতে হবে।” এই প্ল্যান করে তারা হাত মেলায়। বোঝাই যাচ্ছে রুপের পর্দা ফাঁস হতে আর বেশি দেরী নেই।