স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মেয়েবেলা’। শুরু থেকে টিআরপির এক থেকে দশের মধ্যে রয়েছে এই ধারাবাহিক। পর্দায় মৌ এবং নির্ঝরের জুটি ভীষণ পছন্দ দর্শকের।
গল্পের নায়ক ডোডো ভালোবাসে চাঁদনীকে। কিন্তু পরিস্থিতির চাপে পড়ে সে মৌকে বিয়ে করে। যদিও তারা একে অপরের কাছে শর্ত রেখেছে মশাইয়ের টাকা শোধ করে দিলে মৌকে মুক্তি দেবে ডোডো। এদিকে মৌয়ের সাথে সাথে থাকতে থাকতে মৌ-এর প্রতি একটা অন্য মায়ার জড়িয়ে পড়েছে নির্ঝর।
১২ বছরের সম্পর্ককে ভোলা সহজ নয়, তেমনি চাঁদনীকেও ভুলতে পারেনি ডোডো। আর তারই সুযোগ নিচ্ছে তার মা বীথি। বীথি চায় মৌ আর ডোডো সম্পর্কটা ভেঙে চাঁদনীকে ঘরের বউ করে আনার। বারবার ডোডো সামনে চাঁদনীর কথা তুলে তাকে মনে করিয়ে দেয় সে চাঁদনীকে ভালোবাসে। এমনকি চাঁদনীকেও ভিলেন বানিয়ে তুলছে।
যারা ধারাবাহিকটি নিয়মিত দেখেন তারা জানেন, পয়লা বৈশাখের দিন মৌয়ের বোনের হাত ধরে বীথির জন্য শাড়ি পাঠায় চাঁদনী। এরপর আম্মা জানতে পেরে বীথিকে দিয়ে চাঁদনীকে ডেকে পাঠায়। চাঁদনীর সঙ্গে মুখোমুখি হওয়ায় ডোডো চাঁদনীর সঙ্গে কথা বলে। অন্যদিকে চাঁদনী এবং ডোডোকে একসঙ্গে গল্প করতে দেখে মৌ মনে মনে বলে আমি কখনো তোমাদের মাঝখানে আসব না। এই বলে সে চলে যায়, আর ঠিক তখনি চাঁদনী মৌকে ডাকে। মৌ বলে তুমি বস চাঁদনী দি আমি তোমার জন্য মিষ্টি আনছি। চাঁদনী জানায় ‘আমি মিষ্টি খাইনা ডোডো জানে”।
চাঁদনী চরিত্রটি দেখে অধিকাংশ দর্শকের দাবি, “চাঁদনী ভালোমানুষি সাজার নাটক করছে, আসতে আসতে ওর আসল রুপ সামনে আসবে। তাহলে চাঁদনীর জন্যই কি দূরত্ব আসবে মৌ-ডোডোর মধ্যে?